২১ তম তারাবীতে তিলাওয়াতকৃত উল্লেখযোগ্য কিছু আয়াত | পিডিএফ ডাউনলোড

২১ তম তারাবীতে তিলাওয়াতকৃত উল্লেখযোগ্য কিছু আয়াত | পিডিএফ ডাউনলোড

পবিত্র মাহে রমজানের ২১ তম তারাবীতে তেলাওয়াত করা হবে সূরা যুমার এর ৩২ নং আয়াত থেকে শেষ পর্যন্ত। সূরা মুমিন এবং সূরা হামীম সেজদাহ এর ৪৬ নং আয়াত পর্যন্ত। অর্থাৎ ২৪ তম পারার ১ম পৃষ্ঠা থেকে শেষ পর্যন্ত। তেলাওয়াতের অংশ থেকে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি আয়াত

১। বান্দার জন্য আল্লাহ যথেষ্ট

اَلَیۡسَ اللّٰہُ بِکَافٍ عَبۡدَہٗؕ وَیُخَوِّفُوۡنَکَ بِالَّذِیۡنَ مِنۡ دُوۡنِہٖؕ وَمَنۡ یُّضۡلِلِ اللّٰہُ فَمَا لَہٗ مِنۡ ہَادٍۚ

আল্লাহ কি তাঁর বান্দার পক্ষে যথেষ্ট নন? অথচ তারা আপনাকে আল্লাহর পরিবর্তে অন্যান্য উপাস্যদের ভয় দেখায়। আল্লাহ যাকে গোমরাহ করেন, তার কোন পথপ্রদর্শক নেই। (সূরা আয যুমার ৩৯:৩৬)

২। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দান করেন তাকে ভ্রষ্ট করার কেউ নাই

وَمَنۡ یَّہۡدِ اللّٰہُ فَمَا لَہٗ مِنۡ مُّضِلٍّؕ اَلَیۡسَ اللّٰہُ بِعَزِیۡزٍ ذِی انۡتِقَامٍ

আর আল্লাহ যাকে পথপ্রদর্শন করেন, তাকে পথভ্রষ্টকারী কেউ নেই। আল্লাহ কি পরাক্রমশালী, প্রতিশোধ গ্রহণকারী নন? (সূরা আয যুমার ৩৯:৩৭)

৩। সবকিছু আল্লাহর ক্ষমতাধীন

قُلۡ لِّلّٰہِ الشَّفَاعَۃُ جَمِیۡعًاؕ لَہٗ مُلۡکُ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِؕ ثُمَّ اِلَیۡہِ تُرۡجَعُوۡنَ

বলুন, সমস্ত সুপারিশ আল্লাহরই ক্ষমতাধীন, আসমান ও যমীনে তাঁরই সাম্রাজ্য। অতঃপর তাঁরই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। (সূরা আয যুমার ৩৯:৪৪)

৪। আল্লাহর নাম শুনলে অবিশ্বাসীদের অন্তর সংকুচিত হয়

وَاِذَا ذُکِرَ اللّٰہُ وَحۡدَہُ اشۡمَاَزَّتۡ قُلُوۡبُ الَّذِیۡنَ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَۃِۚ وَاِذَا ذُکِرَ الَّذِیۡنَ مِنۡ دُوۡنِہٖۤ اِذَا ہُمۡ یَسۡتَبۡشِرُوۡنَ

যখন খাঁটিভাবে আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা হয়, তখন যারা পরকালে বিশ্বাস করে না, তাদের অন্তর সংকুচিত হয়ে যায়, আর যখন আল্লাহ ব্যতীত অন্য উপাস্যদের নাম উচ্চারণ করা হয়, তখন তারা আনন্দে উল্লসিত হয়ে উঠে। (সূরা আয যুমার ৩৯:৪৫)

৫। আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হওয়া যাবে না

قُلۡ یٰعِبَادِیَ الَّذِیۡنَ اَسۡرَفُوۡا عَلٰۤی اَنۡفُسِہِمۡ لَا تَقۡنَطُوۡا مِنۡ رَّحۡمَۃِ اللّٰہِؕ اِنَّ اللّٰہَ یَغۡفِرُ الذُّنُوۡبَ جَمِیۡعًاؕ اِنَّہٗ ہُوَ الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ

বলুন, হে আমার বান্দাগণ যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা আয যুমার ৩৯:৫৩)

৬। শিরক না করলে আল্লাহ মুক্তি দিবেন

وَیُنَجِّی اللّٰہُ الَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا بِمَفَازَتِہِمۡ۫ لَا یَمَسُّہُمُ السُّوۡٓءُ وَلَا ہُمۡ یَحۡزَنُوۡنَ

আর যারা শিরক থেকে বেঁচে থাকত, আল্লাহ তাদেরকে সাফল্যের সাথে মুক্তি দেবেন, তাদেরকে অনিষ্ট স্পর্শ করবে না এবং তারা চিন্তিতও হবে না। (সূরা আয যুমার ৩৯:৬১)

৭। শিরক করলে সকল আমল বাজেয়াপ্ত হবে

وَلَقَدۡ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ وَاِلَی الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکَۚ لَئِنۡ اَشۡرَکۡتَ لَیَحۡبَطَنَّ عَمَلُکَ وَلَتَکُوۡنَنَّ مِنَ الۡخٰسِرِیۡنَ

আপনার প্রতি এবং আপনার পূর্ববর্তীদের পতি প্রত্যাদেশ হয়েছে, যদি আল্লাহর শরীক স্থির করেন, তবে আপনার কর্ম নিষ্ফল হবে এবং আপনি ক্ষতিগ্রস্তদের একজন হবেন। (সূরা আয যুমার ৩৯:৬৫)

৮। সবাইকে কর্ম অনুযায়ী পূর্ণ প্রতিফল দেয়া হবে

وَوُفِّیَتۡ کُلُّ نَفۡسٍ مَّا عَمِلَتۡ وَہُوَ اَعۡلَمُ بِمَا یَفۡعَلُوۡنَ

প্রত্যেকে যা করেছে, তার পূর্ণ প্রতিফল দেয়া হবে। তারা যা কিছু করে, সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবগত। (সূরা আয যুমার ৩৯:৭০)

৯। অবিশ্বাসীদেরকে জাহান্নামের দিকে ধাক্কা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে

وَسِیۡقَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اِلٰی جَہَنَّمَ زُمَرًاؕ حَتّٰۤی اِذَا جَآءُوۡہَا فُتِحَتۡ اَبۡوَابُہَا وَقَالَ لَہُمۡ خَزَنَتُہَاۤ اَلَمۡ یَاۡتِکُمۡ رُسُلٌ مِّنۡکُمۡ یَتۡلُوۡنَ عَلَیۡکُمۡ اٰیٰتِ رَبِّکُمۡ وَیُنۡذِرُوۡنَکُمۡ لِقَآءَ یَوۡمِکُمۡ ہٰذَاؕ قَالُوۡا بَلٰی وَلٰکِنۡ حَقَّتۡ کَلِمَۃُ الۡعَذَابِ عَلَی الۡکٰفِرِیۡنَ

কাফেরদেরকে জাহান্নামের দিকে দলে দলে হাঁকিয়ে নেয়া হবে। তারা যখন সেখানে পৌছাবে, তখন তার দরজাসমূহ খুলে দেয়া হবে এবং জাহান্নামের রক্ষীরা তাদেরকে বলবে, তোমাদের কাছে কি তোমাদের মধ্য থেকে পয়গম্বর আসেনি, যারা তোমাদের কাছে তোমাদের পালনকর্তার আয়াতসমূহ আবৃত্তি করত এবং সতর্ক করত এ দিনের সাক্ষাতের ব্যাপারে? তারা বলবে, হঁ্যা, কিন্তু কাফেরদের প্রতি শাস্তির হুকুমই বাস্তবায়িত হয়েছে। (সূরা আয যুমার ৩৯:৭১)

১০। বিশ্বাসীদেরকে জান্নাতের রক্ষীরা সালাম দিবে

وَسِیۡقَ الَّذِیۡنَ اتَّقَوۡا رَبَّہُمۡ اِلَی الۡجَنَّۃِ زُمَرًاؕ حَتّٰۤی اِذَا جَآءُوۡہَا وَفُتِحَتۡ اَبۡوَابُہَا وَقَالَ لَہُمۡ خَزَنَتُہَا سَلٰمٌ عَلَیۡکُمۡ طِبۡتُمۡ فَادۡخُلُوۡہَا خٰلِدِیۡنَ

যারা তাদের পালনকর্তাকে ভয় করত তাদেরকে দলে দলে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হবে। যখন তারা উম্মুক্ত দরজা দিয়ে জান্নাতে পৌছাবে এবং জান্নাতের রক্ষীরা তাদেরকে বলবে, তোমাদের প্রতি সালাম, তোমরা সুখে থাক, অতঃপর সদাসর্বদা বসবাসের জন্যে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ কর। (সূরা আয যুমার ৩৯:৭৩)

১১। আল্লাহকে খাঁটি বিশ্বাস সহকারে ডাকতে হবে

فَادۡعُوا اللّٰہَ مُخۡلِصِیۡنَ لَہُ الدِّیۡنَ وَلَوۡ کَرِہَ الۡکٰفِرُوۡنَ

অতএব, তোমরা আল্লাহকে খাঁটি বিশ্বাস সহকারে ডাক, যদিও কাফেররা তা অপছন্দ করে। (সূরা আল মু'মিন ৪০:১৪)

১২। বিচার দিবসে সবাইকে পূর্ণ প্রতিদান দেয়া হবে

اَلۡیَوۡمَ تُجۡزٰی کُلُّ نَفۡسٍۭ بِمَا کَسَبَتۡؕ لَا ظُلۡمَ الۡیَوۡمَؕ اِنَّ اللّٰہَ سَرِیۡعُ الۡحِسَابِ

আজ প্রত্যেকেই তার কৃতকর্মের প্রতিদান পাবে। আজ যুলুম নেই। নিশ্চয় আল্লাহ দ্রুত হিসাব গ্রহণকারী। (সূরা আল মু'মিন ৪০:১৭)

১৩। দুনিয়ার জীবন নগণ্য

یٰقَوۡمِ اِنَّمَا ہٰذِہِ الۡحَیٰوۃُ الدُّنۡیَا مَتَاعٌ۫ وَّاِنَّ الۡاٰخِرَۃَ ہِیَ دَارُ الۡقَرَارِ

হে আমার কওম, পার্থিব এ জীবন তো কেবল উপভোগের বস্তু, আর পরকাল হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের গৃহ। (সূরা আল মু'মিন ৪০:৩৯)

১৪। কেয়ামত অবশ্যম্ভাবী

اِنَّ السَّاعَۃَ لَاٰتِیَۃٌ لَّا رَیۡبَ فِیۡہَا وَلٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یُؤۡمِنُوۡنَ

কেয়ামত অবশ্যই আসবে, এতে সন্দেহ নেই; কিন্ত অধিকাংশ লোক বিশ্বাস স্থাপন করে না। (সূরা আল মু'মিন ৪০:৫৯)

১৫। আল্লাহকে ডাকলে আল্লাহ অবশ্যই সাড়া দেন

وَقَالَ رَبُّکُمُ ادۡعُوۡنِیۡۤ اَسۡتَجِبۡ لَکُمۡؕ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَسۡتَکۡبِرُوۡنَ عَنۡ عِبَادَتِیۡ سَیَدۡخُلُوۡنَ جَہَنَّمَ دٰخِرِیۡنَ

তোমাদের পালনকর্তা বলেন, তোমরা আমাকে ডাক, আমি সাড়া দেব। যারা আমার এবাদতে অহংকার করে তারা সত্বরই জাহান্নামে দাখিল হবে লাঞ্ছিত হয়ে। (সূরা আল মু'মিন ৪০:৬০)

১৬। জীব জন্তু মানুষের উপকারের জন্যই তৈরি করা হয়েছে

اَللّٰہُ الَّذِیۡ جَعَلَ لَکُمُ الۡاَنۡعَامَ لِتَرۡکَبُوۡا مِنۡہَا وَمِنۡہَا تَاۡکُلُوۡنَ۫

আল্লাহ তোমাদের জন্যে চতুস্পদ জন্তু সৃষ্টি করেছেন, যাতে কোন কোনটিই বাহন হিসাবে ব্যবহার কর এবং কোন কোনটিকে ভক্ষণ কর। (সূরা আল মু'মিন ৪০:৭৯)

১৭। রাসূল (সাঃ) কে বাশার হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে

قُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا بَشَرٌ مِّثۡلُکُمۡ یُوۡحٰۤی اِلَیَّ اَنَّمَاۤ اِلٰـہُکُمۡ اِلٰہٌ وَّاحِدٌ فَاسۡتَقِیۡمُوۡۤا اِلَیۡہِ وَاسۡتَغۡفِرُوۡہُؕ وَوَیۡلٌ لِّلۡمُشۡرِکِیۡنَۙ

বলুন, আমিও তোমাদের মতই মানুষ, আমার প্রতি ওহী আসে যে, তোমাদের মাবুদ একমাত্র মাবুদ, অতএব তাঁর দিকেই সোজা হয়ে থাক এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। আর মুশরিকদের জন্যে রয়েছে দুর্ভোগ, (সূরা হামিম সাজদা ৪১:৬)

১৮। জাহান্নামীদের চোখ-কান ত্বক তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিবে

حَتّٰۤی اِذَا مَا جَآءُوۡہَا شَہِدَ عَلَیۡہِمۡ سَمۡعُہُمۡ وَاَبۡصَارُہُمۡ وَجُلُوۡدُہُمۡ بِمَا کَانُوۡا یَعۡمَلُوۡنَ

তারা যখন জাহান্নামের কাছে পৌঁছাবে, তখন তাদের কান, চক্ষু ও ত্বক তাদের কর্ম সম্পর্কে সাক্ষ্য দেবে। (সূরা হামিম সাজদা ৪১:২০)

১৯। ত্বককে জাহান্নামীরা প্রশ্ন করবে

وَقَالُوۡا لِجُلُوۡدِہِمۡ لِمَ شَہِدۡتُّمۡ عَلَیۡنَاؕ قَالُوۡۤا اَنۡطَقَنَا اللّٰہُ الَّذِیۡۤ اَنۡطَقَ کُلَّ شَیۡءٍ وَّہُوَ خَلَقَکُمۡ اَوَّلَ مَرَّۃٍ وَّاِلَیۡہِ تُرۡجَعُوۡنَ

তারা তাদের ত্বককে বলবে, তোমরা আমাদের বিপক্ষে সাক্ষ্য দিলে কেন? তারা বলবে, যে আল্লাহ সব কিছুকে বাকশক্তি দিয়েছেন, তিনি আমাদেরকেও বাকশক্তি দিয়েছেন। তিনিই তোমাদেরকে প্রথমবার সৃষ্টি করেছেন এবং তোমরা তাঁরই দিকে প্রত্যাবর্তিত হবে। (সূরা হামিম সাজদা ৪১:২১)

২০। ভুল ধারণায় ডুবে আছে অবিশ্বাসীরা

وَمَا کُنۡتُمۡ تَسۡتَتِرُوۡنَ اَنۡ یَّشۡہَدَ عَلَیۡکُمۡ سَمۡعُکُمۡ وَلَاۤ اَبۡصَارُکُمۡ وَلَا جُلُوۡدُکُمۡ وَلٰکِنۡ ظَنَنۡتُمۡ اَنَّ اللّٰہَ لَا یَعۡلَمُ کَثِیۡرًا مِّمَّا تَعۡمَلُوۡنَ

তোমাদের কান, তোমাদের চক্ষু এবং তোমাদের ত্বক তোমাদের বিপক্ষে সাক্ষ্য দেবে না ধারণার বশবর্তী হয়ে তোমরা তাদের কাছে কিছু গোপন করতে না। তবে তোমাদের ধারণা ছিল যে, তোমরা যা কর তার অনেক কিছুই আল্লাহ জানেন না। (সূরা হামিম সাজদা ৪১:২২)

২১। অবিশ্বাসীরা কুরআন শ্রবণে অন্যদেরকে বাধা দেয়

وَقَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا لَا تَسۡمَعُوۡا لِہٰذَا الۡقُرۡاٰنِ وَالۡغَوۡا فِیۡہِ لَعَلَّکُمۡ تَغۡلِبُوۡنَ

আর কাফেররা বলে, তোমরা এ কোরআন শ্রবণ করো না এবং এর আবৃত্তিতে হঞ্জগোল সৃষ্টি কর, যাতে তোমরা জয়ী হও। (সূরা হামিম সাজদা ৪১:২৬)

২২। তাদের কথা উত্তম যারা আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়

وَمَنۡ اَحۡسَنُ قَوۡلًا مِّمَّنۡ دَعَاۤ اِلَی اللّٰہِ وَعَمِلَ صَالِحًا وَّقَالَ اِنَّنِیۡ مِنَ الۡمُسۡلِمِیۡنَ

যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সৎকর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ, তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার? (সূরা হামিম সাজদা ৪১:৩৩)

২৩। মন্দকে ভালো দ্বারা প্রতিহত করা

وَلَا تَسۡتَوِی الۡحَسَنَۃُ وَلَا السَّیِّئَۃُؕ اِدۡفَعۡ بِالَّتِیۡ ہِیَ اَحۡسَنُ فَاِذَا الَّذِیۡ بَیۡنَکَ وَبَیۡنَہٗ عَدَاوَۃٌ کَاَنَّہٗ وَلِیٌّ حَمِیۡمٌ

সমান নয় ভাল ও মন্দ। জওয়াবে তাই বলুন যা উৎকৃষ্ট। তখন দেখবেন আপনার সাথে যে ব্যক্তির শুত্রুতা রয়েছে, সে যেন অন্তরঙ্গ বন্ধু। (সূরা হামিম সাজদা ৪১:৩৪)

 

পিডিএফ ডাউনলোড লিংক

পরবর্তী সকল আপডেট পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের Facebook পেজে ফলো করুন।

WhatsApp গ্রুপ লিংক