Header Ads

ad728
  • ব্রেকিং

    ১৭তম তারাবীতে তিলাওয়াতকৃত উল্লেখযোগ্য কিছু আয়াত | পিডিএফ ডাউনলোড

    ১৭তম তারাবীতে তিলাওয়াতকৃত উল্লেখযোগ্য কিছু আয়াত | পিডিএফ ডাউনলোড

    পবিত্র মাহে রমজানের ১৭ তম তারাবীতে তেলাওয়াত করা হবে সূরা আন নমল এর ৬০ নং আয়াত থেকে শেষ পর্যন্ত। সূরা ক্বসাস এবং সূরা আনকাবুত এর ৪৪ নং আয়াত পর্যন্ত। অর্থাৎ ২০ তম পারার ১ম পৃষ্ঠা থেকে শেষ পর্যন্ত। তেলাওয়াতের অংশ থেকে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি আয়াত 

    অদৃশ্যের খবর শুধুমাত্র আল্লাহ জানেন

    قُلۡ لَّا یَعۡلَمُ مَنۡ فِی السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِ الۡغَیۡبَ اِلَّا اللّٰہُؕ وَمَا یَشۡعُرُوۡنَ اَیَّانَ یُبۡعَثُوۡنَ

    বলুন, আল্লাহ ব্যতীত নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে কেউ গায়বের খবর জানে না এবং তারা জানে না যে, তারা কখন পুনরুজ্জীবিত হবে। (সূরা আন নমল ২৭:৬৫)

    পুনরুত্থান সম্পর্কে অবিশ্বাসীদের সন্দেহ

    وَقَالَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا ءَاِذَا کُنَّا تُرٰبًا وَّاٰبَآؤُنَاۤ اَئِنَّا لَمُخۡرَجُوۡنَ

    কাফেররা বলে, যখন আমরা ও আমাদের বাপ-দাদারা মৃত্তিকা হয়ে যাব, তখনও কি আমাদেরকে পুনরুত্থিত করা হবে? (সূরা আন নমল ২৭:৬৭)

    জমিনে ভ্রমণের আদেশ

    قُلۡ سِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَانۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الۡمُجۡرِمِیۡنَ

    বলুন, পৃথিবী পরিভ্রমণ কর এবং দেখ অপরাধীদের পরিণতি কি হয়েছে। (সূরা আন নমল ২৭:৬৯)

    অবিশ্বাসীদের চক্রান্তে মনোক্ষুন্ন হওয়া যাবে না

    وَلَا تَحۡزَنۡ عَلَیۡہِمۡ وَلَا تَکُنۡ فِیۡ ضَیۡقٍ مِّمَّا یَمۡکُرُوۡنَ

    তাদের কারণে আপনি দুঃখিত হবেন না এবং তারা যে চক্রান্ত করেছে এতে মনঃক্ষুন্ন হবেন না। (সূরা আন নমল ২৭:৭০)

    মনের গোপন খবর আল্লাহ জানেন

    وَاِنَّ رَبَّکَ لَیَعۡلَمُ مَا تُکِنُّ صُدُوۡرُہُمۡ وَمَا یُعۡلِنُوۡنَ

    তাদের অন্তর যা গোপন করে এবং যা প্রকাশ করে আপনার পালনকর্তা অবশ্যই তা জানেন। (সূরা আন নমল ২৭:৭৪)

    অবিশ্বাসীদেরকে মৃত এবং বধিরের সাথে তুলনা করা হয়েছে

    اِنَّکَ لَا تُسۡمِعُ الۡمَوۡتٰی وَلَا تُسۡمِعُ الصُّمَّ الدُّعَآءَ اِذَا وَلَّوۡا مُدۡبِرِیۡنَ

    আপনি আহবান শোনাতে পারবেন না মৃতদেরকে এবং বধিরকেও নয়, যখন তারা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে চলে যায়। (সূরা আন নমল ২৭:৮০)

    নিজের জন্য কুরআনীক দোয়া

    قَالَ رَبِّ اِنِّیۡ ظَلَمۡتُ نَفۡسِیۡ فَاغۡفِرۡ لِیۡ فَغَفَرَ لَہٗؕ اِنَّہٗ ہُوَ الۡغَفُوۡرُ الرَّحِیۡمُ

    তিনি বললেন, হে আমার পালনকর্তা, আমি তো নিজের উপর জুলুম করে ফেলেছি। অতএব, আমাকে ক্ষমা করুন। আল্লাহ তাকে ক্ষমা করলেন। নিশ্চয় তিনি ক্ষমাশীল, দয়ালু। (সূরা আল ক্বসাস ২৮:১৬)

    হেদায়েত আল্লাহর হাতে

    اِنَّکَ لَا تَہۡدِیۡ مَنۡ اَحۡبَبۡتَ وَلٰکِنَّ اللّٰہَ یَہۡدِیۡ مَنۡ یَّشَآءُۚ وَہُوَ اَعۡلَمُ بِالۡمُہۡتَدِیۡنَ

    আপনি যাকে পছন্দ করেন, তাকে সৎপথে আনতে পারবেন না, তবে আল্লাহ তাআলাই যাকে ইচ্ছা সৎপথে আনয়ন করেন। কে সৎপথে আসবে, সে সম্পর্কে তিনিই ভাল জানেন। (সূরা আল ক্বসাস ২৮:৫৬)

    সতর্ককারী না পাঠিয়ে আল্লাহ কাউকে ধ্বংস করেন না

    وَمَا کَانَ رَبُّکَ مُہۡلِکَ الۡقُرٰی حَتّٰی یَبۡعَثَ فِیۡۤ اُمِّہَا رَسُوۡلًا یَّتۡلُوۡا عَلَیۡہِمۡ اٰیٰتِنَاۚ وَمَا کُنَّا مُہۡلِکِی الۡقُرٰۤی اِلَّا وَاَہۡلُہَا ظٰلِمُوۡنَ

    আপনার পালনকর্তা জনপদসমূহকে ধ্বংস করেন না, যে পর্যন্ত তার কেন্দ্রস্থলে রসূল প্রেরণ না করেন, যিনি তাদের কাছে আমার আয়াতসমূহ পাঠ করেন এবং আমি জনপদসমূহকে তখনই ধ্বংস করি, যখন তার বাসিন্দারা জুলুম করে। (সূরা আল ক্বসাস ২৮:৫৯)

    ১০ মুশরিকদের উপাস্য সম্পর্কে তাদেরকে প্রশ্ন করা হবে

    وَیَوۡمَ یُنَادِیۡہِمۡ فَیَقُوۡلُ اَیۡنَ شُرَکَآءِیَ الَّذِیۡنَ کُنۡتُمۡ تَزۡعُمُوۡنَ

    যেদিন আল্লাহ তাদেরকে আওয়াজ দিয়ে বলবেন, তোমরা যাদেরকে আমার শরীক দাবী করতে, তারা কোথায়? (সূরা আল ক্বসাস ২৮:৬২)

    ১১ মুশরিকদেরকে তাদের উপাস্য কে ডাকতে বলা হবে

    وَقِیۡلَ ادۡعُوۡا شُرَکَآءَکُمۡ فَدَعَوۡہُمۡ فَلَمۡ یَسۡتَجِیۡبُوۡا لَہُمۡ وَرَاَوُا الۡعَذَابَۚ لَوۡ اَنَّہُمۡ کَانُوۡا یَہۡتَدُوۡنَ

    বলা হবে, তোমরা তোমাদের শরীকদের আহবান কর। তখন তারা ডাকবে, অতঃপর তারা তাদের ডাকে সাড়া দিবে না এবং তারা আযাব দেখবে। হায়! তারা যদি সৎপথ প্রাপ্ত হত। (সূরা আল ক্বসাস ২৮:৬৪)

    ১২ কারূনকে কে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে

    فَخَسَفۡنَا بِہٖ وَبِدَارِہِ الۡاَرۡضَ۟ فَمَا کَانَ لَہٗ مِنۡ فِئَۃٍ یَّنۡصُرُوۡنَہٗ مِنۡ دُوۡنِ اللّٰہِ٭ وَمَا کَانَ مِنَ الۡمُنۡتَصِرِیۡنَ

    অতঃপর আমি কারুনকে ও তার প্রাসাদকে ভূগর্ভে বিলীন করে দিলাম। তার পক্ষে আল্লাহ ব্যতীত এমন কোন দল ছিল না, যারা তাকে সাহায্য করতে পারে এবং সে নিজেও আত্মরক্ষা করতে পারল না। (সূরা আল ক্বসাস ২৮:৮১)

    ১৩ আল্লাহর সত্তা ব্যতীত সবকিছুই ধ্বংসশীল

    وَلَا تَدۡعُ مَعَ اللّٰہِ اِلٰـہًا اٰخَرَۘ لَاۤ اِلٰہَ اِلَّا ہُوَ۟ کُلُّ شَیۡءٍ ہَالِکٌ اِلَّا وَجۡہَہٗؕ لَہُ الۡحُکۡمُ وَاِلَیۡہِ تُرۡجَعُوۡنَ

    আপনি আল্লাহর সাথে অন্য উপাস্যকে আহবান করবেন না। তিনি ব্যতীত অন্য কোন উপাস্য নেই। আল্লাহর সত্তা ব্যতীত সবকিছু ধবংস হবে। বিধান তাঁরই এবং তোমরা তাঁরই কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে। (সূরা আল ক্বসাস ২৮:৮৮)

    ১৪ পরীক্ষা ব্যতীত কাউকে ছেড়ে দেয়া হবে না

    اَحَسِبَ النَّاسُ اَنۡ یُّتۡرَکُوۡۤا اَنۡ یَّقُوۡلُوۡۤا اٰمَنَّا وَہُمۡ لَا یُفۡتَنُوۡنَ

    মানুষ কি মনে করে যে, তারা একথা বলেই অব্যাহতি পেয়ে যাবে যে, আমরা বিশ্বাস করি এবং তাদেরকে পরীক্ষা করা হবে না? (সূরা আনকাবুত ২৯:২)

    ১৫ আল্লাহর অবাধ্যতায় পিতা-মাতাকেও মানা যাবে না

    وَوَصَّیۡنَا الۡاِنۡسَانَ بِوَالِدَیۡہِ حُسۡنًاؕ وَاِنۡ جَاہَدٰکَ لِتُشۡرِکَ بِیۡ مَا لَیۡسَ لَکَ بِہٖ عِلۡمٌ فَلَا تُطِعۡہُمَاؕ اِلَیَّ مَرۡجِعُکُمۡ فَاُنَبِّئُکُمۡ بِمَا کُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ

    আমি মানুষকে পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার করার জোর নির্দেশ দিয়েছি। যদি তারা তোমাকে আমার সাথে এমন কিছু শরীক করার জোর প্রচেষ্টা চালায়, যার সম্পর্কে তোমার কোন জ্ঞান নেই, তবে তাদের আনুগত্য করো না। আমারই দিকে তোমাদের প্রত্যাবর্তন। অতঃপর আমি তোমাদেরকে বলে দেব যা কিছু তোমরা করতে। (সূরা আনকাবুত ২৯:৮)

    ১৬ রাসুলের দায়িত্ব শুধু বাণী পৌঁছে দেয়া

    وَاِنۡ تُکَذِّبُوۡا فَقَدۡ کَذَّبَ اُمَمٌ مِّنۡ قَبۡلِکُمۡؕ وَمَا عَلَی الرَّسُوۡلِ اِلَّا الۡبَلٰغُ الۡمُبِیۡنُ

    তোমরা যদি মিথ্যাবাদী বল, তবে তোমাদের পূর্ববর্তীরাও তো মিথ্যাবাদী বলেছে। স্পষ্টভাবে পয়গাম পৌছে দেয়াই তো রসূলের দায়িত্ব। (সূরা আনকাবুত ২৯:১৮)

    ১৭ জমিনে ভ্রমণের আদেশ

    قُلۡ سِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَانۡظُرُوۡا کَیۡفَ بَدَاَ الۡخَلۡقَ ثُمَّ اللّٰہُ یُنۡشِیٴُ النَّشۡاَۃَ الۡاٰخِرَۃَؕ اِنَّ اللّٰہَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌۚ

    বলুন, তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমণ কর এবং দেখ, কিভাবে তিনি সৃষ্টিকর্ম শুরু করেছেন। অতঃপর আল্লাহ পুর্নবার সৃষ্টি করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সবকিছু করতে সক্ষম। (সূরা আনকাবুত ২৯:২০)

    ১৮ আল্লাহ যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেন, যাকে ইচ্ছা রহমত দান করেন

    یُعَذِّبُ مَنۡ یَّشَآءُ وَیَرۡحَمُ مَنۡ یَّشَآءُۚ وَاِلَیۡہِ تُقۡلَبُوۡنَ

    তিনি যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেন এবং যার প্রতি ইচ্ছা রহমত করেন। তাঁরই দিকে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। (সূরা আনকাবুত ২৯:২১)


    ১৯ অবিশ্বাসের আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়

    وَالَّذِیۡنَ کَفَرُوۡا بِاٰیٰتِ اللّٰہِ وَلِقَآئِہٖۤ اُولٰٓئِکَ یَئِسُوۡا مِنۡ رَّحۡمَتِیۡ وَاُولٰٓئِکَ لَہُمۡ عَذَابٌ اَلِیۡمٌ

    যারা আল্লাহর আয়াত সমূহ ও তাঁর সাক্ষাত অস্বীকার করে, তারাই আমার রহমত থেকে নিরাশ হবে এবং তাদের জন্যেই যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে। (সূরা আনকাবুত ২৯:২৩)

    ২০ কওমে লুতের অপরাধ (সমকামিতা) প্রসঙ্গে

    اَئِنَّکُمۡ لَتَاۡتُوۡنَ الرِّجَالَ وَتَقۡطَعُوۡنَ السَّبِیۡلَ۬ۙ وَتَاۡتُوۡنَ فِیۡ نَادِیۡکُمُ الۡمُنۡکَرَؕ فَمَا کَانَ جَوَابَ قَوۡمِہٖۤ اِلَّاۤ اَنۡ قَالُوا ائۡتِنَا بِعَذَابِ اللّٰہِ اِنۡ کُنۡتَ مِنَ الصّٰدِقِیۡنَ

    তোমরা কি পুংমৈথুনে লিপ্ত আছ, রাহাজানি করছ এবং নিজেদের মজলিসে গর্হিত কর্ম করছ? জওয়াবে তাঁর সম্প্রদায় কেবল একথা বলল, আমাদের উপর আল্লাহর আযাব আন যদি তুমি সত্যবাদী হও। (সূরা আনকাবুত ২৯:২৯)

    পিডিএফ ডাউনলোড লিংক

    পরবর্তী সকল আপডেট পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের Facebook পেজে ফলো করুন।

    WhatsApp গ্রুপ লিংক

     

    No comments

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728